• الصفحة الرئيسيةخريطة الموقعRSS
  • الصفحة الرئيسية
  • سجل الزوار
  • وثيقة الموقع
  • اتصل بنا
English Alukah شبكة الألوكة شبكة إسلامية وفكرية وثقافية شاملة تحت إشراف الدكتور سعد بن عبد الله الحميد
 
الدكتور سعد بن عبد الله الحميد  إشراف  الدكتور خالد بن عبد الرحمن الجريسي
  • الصفحة الرئيسية
  • موقع آفاق الشريعة
  • موقع ثقافة ومعرفة
  • موقع مجتمع وإصلاح
  • موقع حضارة الكلمة
  • موقع الاستشارات
  • موقع المسلمون في العالم
  • موقع المواقع الشخصية
  • موقع مكتبة الألوكة
  • موقع المكتبة الناطقة
  • موقع الإصدارات والمسابقات
  • موقع المترجمات
 كل الأقسام | مقالات شرعية   دراسات شرعية   نوازل وشبهات   منبر الجمعة   روافد   من ثمرات المواقع  
اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة
  •  
    بيان الخصائص التي اختص الله تعالى بها الأنبياء ...
    د. أحمد خضر حسنين الحسن
  •  
    تفسير سورة الشرح
    أبو عاصم البركاتي المصري
  •  
    أشراط الساعة والرد على الشبهات المتعلقة بها (PDF)
    رند بنت عبدالحميد عبد الله الزامل
  •  
    فقه اليقين بموعود رب العالمين (خطبة)
    د. عبدالرزاق السيد
  •  
    لا يستوي الخبيث والطيب
    د. عبدالرحمن بن سعيد الحازمي
  •  
    تحريم النذر لله بمكان يشرك فيه بالله أو يعصى فيه
    فواز بن علي بن عباس السليماني
  •  
    الدرس الرابع والعشرون: صفات اهل الجنة
    عفان بن الشيخ صديق السرگتي
  •  
    البخل بالإنفاق سبب الخسران والشقاء
    د. خالد بن محمود بن عبدالعزيز الجهني
  •  
    الاستقامة وأثرها في حسن الخاتمة
    الدخلاوي علال
  •  
    {وقولوا للناس حسنا} خطبة
    ساير بن هليل المسباح
  •  
    "من ترك شيئا لله عوضه الله خيرا منه.." ماذا بعد ...
    د. صغير بن محمد الصغير
  •  
    من رعاة غنم إلى قادة أمم.. (خطبة)
    الشيخ عبدالله محمد الطوالة
  •  
    ظاهرة التشقيق في الأحكام الفقهية
    د. عبدالله بن يوسف الأحمد
  •  
    فضل التبكير إلى الصلوات (2)
    د. أمين بن عبدالله الشقاوي
  •  
    من عظم أمر الله أذل الله له عظماء خلقه (خطبة)
    حسان أحمد العماري
  •  
    ثمرات الاستقامة
    السيد مراد سلامة
شبكة الألوكة / آفاق الشريعة / منبر الجمعة / الخطب / خطب بلغات أجنبية
علامة باركود

خطبة: غزوة تبوك (باللغة البنغالية)

خطبة: غزوة تبوك (باللغة البنغالية)
حسام بن عبدالعزيز الجبرين

مقالات متعلقة

تاريخ الإضافة: 4/5/2025 ميلادي - 7/11/1446 هجري

الزيارات: 767

 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
النص الكامل  تكبير الخط الحجم الأصلي تصغير الخط
شارك وانشر

খুতবার বিষয়ঃ তাবুকের যুদ্ধ

প্রথম খুৎবা

 

الحمد لله رب الأرض ورب السماء، جعل الدنيا دار عمل لا دار جزاء، وأشهد أن لا إله إلا الله. خلق السماوات والأرض في ستة أيام وكان عرشه على الماء، وأشهد أن محمداً عبده ورسوله خاتم الأنبياء وقدوة الأتقياء صلى الله وسلِّم وبارك عليه وعلى آله وصحابته الأجلاء.


হামদ ওয়াসালাতের পর: আমি নিজেকে এবং আপনাকে আল্লাহর তাকওয়ার জন্য অসিয়ত করছি, কারণ কবরে, কিয়ামতের দিন, মৃত্যুর পরে এবং পুল সেরাতের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় ভয়-ভীতি দূর করার জন্য তাকওয়া খুব ভাল জিনিসঃ

﴿ يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اصْبِرُوا وَصَابِرُوا وَرَابِطُوا وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ ﴾ [آل عمران: 200].

 

অনুবাদঃ হে ঈমানদারগণ! তোমরা ধৈর্য ধারণ কর, ধৈর্যে প্রতিযোগিতা কর এবং সবসময় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাক, আর আল্লাহ্‌র তাকওয়া অবলম্বন কর যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।

 

হে বিশ্বস্ত ভাইয়েরা! বাসা-বাড়ি, মসজিদ, বাজার, যানবাহনে, সর্বত্র এসির ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও মানুষ গরমে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে।

 

হে সম্ভ্রান্ত সম্প্রদায়! আমরা একটি নবীর ঘটনা বিবেচনা করি যা গ্রীষ্মকালে ঘটেছিল।

 

নবম বছরের (হিজরীর) রজব মাসে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সাহাবীদেরকে রোমের সাথে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হওয়ার নির্দেশ দেন, যখন তিনি খবর পান যে রোমানরা সিরিয়ানদের সাথে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য একত্রিত হয়েছে। প্রস্তুতির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল প্রচণ্ড গরমের সময়ে, যখন ফল পেকেছিল এবং লোকেরা তাদের ফলের মধ্যে ও ছায়ায় থাকতে পছন্দ করেছিল।

 

নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবাদেরকে আল্লাহর পথে সম্পদ ব্যয় করতে উৎসাহিত করেন। তাই যারা দান-খয়রাত করেছেন তারা এ ক্ষেত্রে এগিয়ে এলেন। সুতরাং উসমান (রাঃ) এক হাজার দিনার এনে নবী (সাঃ) এর কোলে রাখলেন। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আজকের পর উসমান (রাঃ) যা কিছু আমল করবে তার কোন ক্ষতি হবে না।

 

উমর (রা.) তার সম্পদের অর্ধেক দান করেন এবং আবু বকর (রা.) তার সমস্ত সম্পদ দান করেন, আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) প্রচুর ধন-সম্পদ নিয়ে আসেন এবং উসমান (রা.) তিনশত উট সহ অনেক সম্পদ দান করেন। এই সাহাবীগণ ছাড়াও অন্যান্য সাহাবীগণও অনেক মাল দান করেন এবং মহিলারা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী অলংকার পাঠিয়েছিলেন।

 

আবূ মাস‘উদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন আমাদের সদাকাহ দানের আদেশ দেয়া হল, তখন আমরা মজুরীর বিনিময়ে বোঝা বহন করতাম। একদিন আবূ ‘আকীল (রাঃ) অর্ধ সা’ খেজুর (দান করার উদ্দেশে) নিয়ে আসলেন এবং অন্য এক ব্যক্তি (‘আবদুর রহমান ইবনু ‘আওফ) তার চেয়ে অধিক মালামাল নিয়ে উপস্থিত হলেন। মুনাফিকরা বলতে লাগল, আল্লাহ এ ব্যক্তির সদাকাহর মুখাপেক্ষী নন। আর দ্বিতীয় ব্যক্তি [‘আবদুর রহমান ইবন ‘আওফ (রাঃ)] শুধু মানুষ দেখানোর জন্য অধিক মালামাল দান করেছে। এ সময় এ আয়াতটি অবতীর্ণ হয়- ‘‘মু‘মিনদের মধ্যে যারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সদাকাহ দেয় এবং যারা নিজেদের পরিশ্রমলব্ধ বস্তু ব্যতীত ব্যয় করার কিছুই পায় না, তাদেরকে যারা দোষারোপ করে ও ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে, আল্লাহ তাদের বিদ্রূপ করেন। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি’’- (মুসলিম)

 

মুনাফিকরা একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিল যাতে তারা সেখানে জমায়েত হতে পারে এবং ষড়যন্ত্র করতে পারে। তারা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে এই মসজিদে নামায পড়তে বলে। তারা বুঝতে পেরেছিল যে, তারা এই মসজিদটি দুর্বলদের পক্ষে তৈরি করেছে যাতে এটি নবীর মসজিদের চেয়ে (শহরের) কাছাকাছি হয়, তাই কুরআন তাদের এই কুচক্রান্ত প্রকাশ করে।

 

﴿ وَالَّذِينَ اتَّخَذُوا مَسْجِدًا ضِرَارًا وَكُفْرًا وَتَفْرِيقًا بَيْنَ الْمُؤْمِنِينَ وَإِرْصَادًا لِمَنْ حَارَبَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ مِنْ قَبْلُ وَلَيَحْلِفُنَّ إِنْ أَرَدْنَا إِلَّا الْحُسْنَى وَاللَّهُ يَشْهَدُ إِنَّهُمْ لَكَاذِبُونَ ﴾ [التوبة: 107].

 

অনুবাদঃ আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতিসাধন, কুফরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং এর আগে আল্লাহ্‌ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে যে লড়াই করেছে তার গোপন ঘাটিস্বরূপ ব্যবহারের উদ্দেশ্যে, আর তারা অবশই শপথ করবে, ‘আমরা কেবল ভালো চেয়েছি;’ আর আল্লাহ্‌ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, অবশ্যই তারা মিথ্যাবাদী।

 

মুসলমানরা বের হওয়ার জন্য প্রস্তুত হলে একদল মুনাফিক বলল: গরমে বের হয়ো না,

 

তখন আল্লাহ তা‘আলার এ আয়াত নাযিল হয়ঃ

﴿ فَرِحَ الْمُخَلَّفُونَ بِمَقْعَدِهِمْ خِلَافَ رَسُولِ اللَّهِ وَكَرِهُوا أَنْ يُجَاهِدُوا بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَقَالُوا لَا تَنْفِرُوا فِي الْحَرِّ قُلْ نَارُ جَهَنَّمَ أَشَدُّ حَرًّا لَوْ كَانُوا يَفْقَهُونَ ﴾ [التوبة: 81].

 

অনুবাদঃ যারা পিছনে রয়ে গেল তারা আল্লাহ্‌র রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে বসে থাকতেই আনন্দ বোধ করল এবং তাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দ্বারা আল্লাহ্‌র পথে জিহাদ করা অপছন্দ করল এবং তারা বলল, ‘গরমের মধ্যে অভিযানে বের হয়ো না।‘ বলুন, ‘উত্তাপে জাহান্নামের আগুন প্রচন্ডতম ’, যদি তারা বুঝত!

 

এমন সময় কিছু গরীব ও দরিদ্র মুমিন এসে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কাছে সওয়ারী চাইলেন যাতে তারা তাতে আরোহণ করতে পারে। কিন্ত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের বলেছিলেন, ‘তোমাদের জন্য কোনো বাহন আমি পাচ্ছি না’; তখন তাদের চোখ অশ্রুবিগলিত হয়েছিল। এ সত্ত্বেও যে তারা কোনো পাপ করেনি, বরং তারা ছিলেন অপারক। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেনঃ

﴿ وَلَا عَلَى الَّذِينَ إِذَا مَا أَتَوْكَ لِتَحْمِلَهُمْ قُلْتَ لَا أَجِدُ مَا أَحْمِلُكُمْ عَلَيْهِ تَوَلَّوْا وَأَعْيُنُهُمْ تَفِيضُ مِنَ الدَّمْعِ حَزَنًا أَلَّا يَجِدُوا مَا يُنْفِقُونَ ﴾ [التوبة: 92].

 

অনুবাদঃ আর তাদেরও কোনো অপরাধ নেই যারা আপনার কাছে বাহনের জন্য আসলে আপনি বলেছিলেন, ‘তোমাদের জন্য কোনো বাহন আমি পাচ্ছি না’; তারা অশ্রুবিগলিত চোখে ফিরে গেল, কারণ তারা খরচ করার মত কিছুই পায়নি ।

 

যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাবূক যুদ্ধাভিযানে রওয়ানা হন। আর ‘আলী (রাঃ)-কে স্বীয় স্থলাভিষিক্ত করেন। ‘আলী (রাঃ) বলেন, আপনি কি আমাকে শিশু ও মহিলাদের মধ্যে ছেড়ে যাচ্ছেন। নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি কি এ কথায় রাযী নও যে, তুমি আমার কাছে সে মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হারূন যে মর্যাদায় মূসার কাছে অধিষ্ঠিত ছিলেন। পার্থক্য শুধু এতটুকু যে, [হারূন (আঃ) নাবী ছিলেন আর] আমার পরে কোন নাবী নেই। (বুখারী ও মুসলিম)

 

অতঃপর আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর সাহাবীদের নিয়ে চললেন, যাদের সংখ্যা ছিল ত্রিশ হাজার বা তারও বেশি। এবং তাদের সাথে ছিল দশ হাজার ঘোড়া, তাদের সাওয়ারির অভাব ছিল, এমনকি দুই, দুই, তিন, তিনজন লোক একটি ঘোড়ায় চড়েছিল। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ‘হিজ্র’ নামক স্থান অতিক্রম করলেন, তখন তিনি বললেন, তোমরা এমন লোকদের আবাস স্থল প্রবেশ করো না যারা নিজেরাই নিজেদের উপর জুলুম করেছে। প্রবেশ করলে, ক্রন্দনরত অবস্থায়, যেন তাদের প্রতি যে বিপদ এসেছিল তোমাদের প্রতি সে রকম বিপদ না আসে। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাহনের উপর আরোহী অবস্থায় নিজ চাদর দিয়ে চেহারা ঢেকে নিলেন। (বুখারী ও মুসলিম).

 

সাহাবায়ে কেরামকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যে তারা আযাবপ্রাপ্ত লোকদের বসতির পানি থেকে উটের জন্য যে চারণ প্রস্তুত করেছিল তা ফেলে দিতে এবং পানি নিষ্কাশন করতে এবং যে কূপ থেকে উট আসত সেখান থেকে পানি নিয়ে আসতে।

 

একজন মুনাফিক সাহাবীদের সম্পর্কে বলেছিল, "আমরা আমাদের সাথীদের মতো এমন লোক দেখিনি, যারা তাদের পেটের বিষয়ে বেশি চিন্তিত, চরম মিথ্যাবাদী, এবং শত্রুর মুখোমুখি হলে কাপুরুষতা প্রদর্শন করে।

 

আর মিখশান বিন হিময়ার বলেছিল: তোমরা কি বনু আসফারের জল্লাদদেরকে আরবদের মত মনে কর যারা তাদের নিজেদের লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে?

 

আল্লাহর কসম, মুমিনদের মধ্যে ভয় জাগানোর জন্য, আগামীকাল আমি তোমাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে প্রহার করব, তখন এই আয়াতটি নাযিল হয়:

﴿ وَلَئِنْ سَأَلْتَهُمْ لَيَقُولُنَّ إِنَّمَا كُنَّا نَخُوضُ وَنَلْعَبُ قُلْ أَبِاللَّهِ وَآيَاتِهِ وَرَسُولِهِ كُنْتُمْ تَسْتَهْزِئُونَ * لَا تَعْتَذِرُوا قَدْ كَفَرْتُمْ بَعْدَ إِيمَانِكُمْ إِنْ نَعْفُ عَنْ طَائِفَةٍ مِنْكُمْ نُعَذِّبْ طَائِفَةً بِأَنَّهُمْ كَانُوا مُجْرِمِينَ ﴾ [التوبة: 65، 66].

 

অনুবাদঃ আর আপনি তাদেরকে প্রশ্ন করলে অবশ্যই তারা বলবে, ‘আমরা তো আলাপ-আলোচনা ও খেলা-তামাশা করছিলাম।‘ বলুন, ‘তোমরা কি আল্লাহ্‌, তাঁর আয়াতসমূহ ও তাঁর রাসূলকে বিদ্রূপ করছিলে ?’ তোমরা ওজর পেশ করো না। তোমরা তো ঈমান আনার পর কুফরী করেছ। আমরা তোমাদের মধ্যে কোনো দলকে ক্ষমা করলেও অন্য দলকে শাস্তি দেব---কারণ তারা অপরাধী ।

 

বলা হয়ে থাকে যে, মিখশান অনুতপ্ত হয়ে ইয়ামামার দিনে শহীদ হন।

 

সাহাবায়ে কেরামরা যখন তাবুকে পৌঁছেন, তখন তাঁরা সেখানে কাউকে দেখতে পাননি, কারণ রোমানরা যখন এই সৈন্যবাহিনীর আগমনের কথা শুনেছিল, তখন তারা নিরাপদে থাকার জন্য তাদের শহরে আশ্রয় নেওয়াই উত্তম মনে করেছিল। তাই রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাদের শহরে খোঁজ করার প্রয়োজন বোধ করলেন না এবং তিনি প্রায় বিশ রাত ঐ এলাকায় অবস্থান করেছিলেন।

 

এলার লোকেরা আপনার কাছে এসে আপনার সাথে সন্ধি করেন এবং আপনাকে জিজিয়া (কর) দিয়েছিলন, একইভাবে জারবা ও আজরহের লোকেরাও আপনার কাছে এসেছিলন এবং আপনাকে জিজিয়া দিয়েছিলেন, আপনি তাদের কাছে চিঠি লিখে মদীনায় ফিরে গেলেন। মুনাফিকরা যে মসজিদে জিরার তৈরি করেছিল সাহাবীদের তা ভেঙ্গে ফেলা ও পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

 

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাবূক যুদ্ধ থেকে ফিরে মদিনার নিকটবর্তী হলেন, তখন তিনি বললেন, মদিনা্তে এমন সম্প্রদায় রয়েছে যে তোমরা এমন কোন দূরপথ ভ্রমণ করনি এবং এমন কোন উপত্যকা অতিক্রম করনি যেখানে তারা তোমাদের সঙ্গে ছিল না। সহাবায়ে কিরাম বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! তারা তো মদিনা্তে ছিল। তখন তিনি বললেন, তারা মদিনা্তেই ছিল তবে যথার্থ ওযর তাদের আটকে রেখেছিল। বুখারী, মুসলিম এর বর্ণনাই এসেছে, যে তারা সাওয়াবে তোমাদের শরীকে হবে।

 





 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
شارك وانشر

مقالات ذات صلة

  • خطبة: غزوة تبوك (باللغة الإندونيسية)
  • خطبة: غزوة تبوك (باللغة النيبالية)

مختارات من الشبكة

  • غزوة تبوك أو العسرة(مقالة - موقع د. أمين بن عبدالله الشقاوي)
  • غزوة حمراء الأسد والرجيع ورعل وذكوان وبئر معونة وغزوة بني المصطلق(مقالة - آفاق الشريعة)
  • غزوة ذات السلاسل وغزوة الخبط(مقالة - موقع د. محمد منير الجنباز)
  • غزوة السويق وغزوة ذي أمر(مقالة - موقع د. محمد منير الجنباز)
  • موسوعة المتسابقين في السيرة النبوية (7)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • غزوة تبوك (خطبة) (باللغة الهندية)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • غزوة تبوك (خطبة) (باللغة الأردية)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • غزوة تبوك (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • غزوة تبوك وما فيها من عبر ودروس (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • خطبة: غزوة تبوك وجهاد المسلمين في فلسطين(مقالة - آفاق الشريعة)

 



أضف تعليقك:
الاسم  
البريد الإلكتروني (لن يتم عرضه للزوار)
الدولة
عنوان التعليق
نص التعليق

رجاء، اكتب كلمة : تعليق في المربع التالي

مرحباً بالضيف
الألوكة تقترب منك أكثر!
سجل الآن في شبكة الألوكة للتمتع بخدمات مميزة.
*

*

نسيت كلمة المرور؟
 
تعرّف أكثر على مزايا العضوية وتذكر أن جميع خدماتنا المميزة مجانية! سجل الآن.
شارك معنا
في نشر مشاركتك
في نشر الألوكة
سجل بريدك
  • بنر
  • بنر
كُتَّاب الألوكة
  • بعد 3 سنوات أهالي كوكمور يحتفلون بإعادة افتتاح مسجدهم العريق
  • بعد عامين من البناء افتتاح مسجد جديد في قرية سوكوري
  • بعد 3 عقود من العطاء.. مركز ماديسون الإسلامي يفتتح مبناه الجديد
  • المرأة في المجتمع... نقاش مفتوح حول المسؤوليات والفرص بمدينة سراييفو
  • الذكاء الاصطناعي تحت مجهر الدين والأخلاق في كلية العلوم الإسلامية بالبوسنة
  • مسابقة للأذان في منطقة أوليانوفسك بمشاركة شباب المسلمين
  • مركز إسلامي شامل على مشارف التنفيذ في بيتسفيلد بعد سنوات من التخطيط
  • مئات الزوار يشاركون في يوم المسجد المفتوح في نابرفيل

  • بنر
  • بنر

تابعونا على
 
حقوق النشر محفوظة © 1446هـ / 2025م لموقع الألوكة
آخر تحديث للشبكة بتاريخ : 19/12/1446هـ - الساعة: 23:20
أضف محرك بحث الألوكة إلى متصفح الويب