• الصفحة الرئيسيةخريطة الموقعRSS
  • الصفحة الرئيسية
  • سجل الزوار
  • وثيقة الموقع
  • اتصل بنا
English Alukah شبكة الألوكة شبكة إسلامية وفكرية وثقافية شاملة تحت إشراف الدكتور سعد بن عبد الله الحميد
 
الدكتور سعد بن عبد الله الحميد  إشراف  الدكتور خالد بن عبد الرحمن الجريسي
  • الصفحة الرئيسية
  • موقع آفاق الشريعة
  • موقع ثقافة ومعرفة
  • موقع مجتمع وإصلاح
  • موقع حضارة الكلمة
  • موقع الاستشارات
  • موقع المسلمون في العالم
  • موقع المواقع الشخصية
  • موقع مكتبة الألوكة
  • موقع المكتبة الناطقة
  • موقع الإصدارات والمسابقات
  • موقع المترجمات
 كل الأقسام | الثقافة الإعلامية   التاريخ والتراجم   فكر   إدارة واقتصاد   طب وعلوم ومعلوماتية   عالم الكتب   ثقافة عامة وأرشيف   تقارير وحوارات   روافد   من ثمرات المواقع  
اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة
  •  
    الدعوة الاسلامية في كوريا الجنوبية لوون سوكيم
    محمود ثروت أبو الفضل
  •  
    المرأة والاستهلاك: رؤية اقتصادية
    د. زيد بن محمد الرماني
  •  
    البشرة الجافة والتشققات الجلدية في السنة النبوية
    د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر
  •  
    منشأ المنظومة الأخلاقية عند البشر معرفيا
    غازي أحمد محمد
  •  
    وسائل صناعة الكراهية بين الثقافات: منهج السماحة
    أ. د. علي بن إبراهيم النملة
  •  
    تخليل الأصابع حماية من الفطريات
    د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر
  •  
    قصة فيها عبرة (الأصمعي والبقال)
    بكر البعداني
  •  
    العناية بالقدمين في السنة النبوية
    د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر
  •  
    العناية بالأظافر في السنة النبوية
    د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر
  •  
    قراءات اقتصادية (60) نهب الفقراء
    د. زيد بن محمد الرماني
  •  
    الوسطية منهج وقيمة
    د. حسام العيسوي سنيد
  •  
    قراءات اقتصادية (59) الثلاثة الكبار في علم ...
    د. زيد بن محمد الرماني
  •  
    سيرة المحدث المربي فضيلة الشيخ الدكتور خلدون ...
    أ. أيمن بن أحمد ذو الغنى
  •  
    فوائد البنوك: الخطر الذي يهدد العالم
    أ. د. حلمي عبدالحكيم الفقي
  •  
    من وسائل صناعة الكراهية بين الثقافات: تصنيف ...
    أ. د. علي بن إبراهيم النملة
  •  
    إزالة الأذى والسموم من الجسوم في الطب النبوي
    د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر
شبكة الألوكة / آفاق الشريعة / منبر الجمعة / الخطب / خطب بلغات أجنبية
علامة باركود

قصة نبوية (2) معجزات وفوائد: تكثير الطعام - باللغة البنغالية

قصة نبوية (2) معجزات وفوائد: تكثير الطعام - باللغة البنغالية
حسام بن عبدالعزيز الجبرين

مقالات متعلقة

تاريخ الإضافة: 15/9/2024 ميلادي - 12/3/1446 هجري

الزيارات: 1382

 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
النص الكامل  تكبير الخط الحجم الأصلي تصغير الخط
شارك وانشر

موضوع الخطبة: قصة نبوية (2)

 

খুতবার বিষয়ঃ নবী সাঃ এর কাহিনী (2)

প্রথম খুৎবা

الحمد لله العلي العظيم، التواب الرحيم، العليم الحكيم، وأشهد أن لا إله إلا الله الأول الآخر، القادر القاهر، وأشهد أن محمدًا عبد الله ورسوله، أُكرم بالمقام المحمود والحوض المورود، صلى الله وسلم عليه وعلى آله وأصحابه.

পরম করুণাময়ের বান্দারা! আজ আমরা নবীজির এমন একটি ঘটনার কথা বলব যার বিভিন্ন দিক রয়েছে এবং এর মধ্যে অনেক শিক্ষা লুকিয়ে আছে। প্রথমে আমরা এই ঘটনাটি বর্ণনা করব, তারপরে, ইনশাআল্লাহ, আমরা এর শিক্ষাগুলি তুলে ধরব যা আলেমগণ বলেছেনঃ

আমি আপনাকে এবং নিজেকে আল্লাহকে ভয় করার অসিয়ত করছি, যা আল্লাহ পূর্বে এবং পরবর্তী সকল জাতির প্রতি আদেশ করেছেন।

 

﴿ وَسَارِعُوا إِلَى مَغْفِرَةٍ مِنْ رَبِّكُمْ وَجَنَّةٍ عَرْضُهَا السَّمَاوَاتُ وَالْأَرْضُ أُعِدَّتْ لِلْمُتَّقِينَ ﴾ [آل عمران: 133]

অর্থঃ আর তোমরা তীব্র গতিতে চল নিজেদের রবের ক্ষমার দিকে এবং সে জান্নাতের দিকে যার বিস্তৃতি আসমানসমূহ ও যমীনের সমান, যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে মুত্তাকীদের জন্য ।

 

পরম করুণাময়ের বান্দারা! আল্লাহ তাঁর রসূলদেরকে অলৌকিক কাজ দিয়ে সমর্থন করেন যা তাদের সত্যতা প্রমাণ করে এবং তাদের অনুসারীদের বিশ্বাসকে শক্তিশালী করে, তাদের শত্রুদের এবং যারা সন্দেহ করে তাদের মুখ বন্ধ করে দেয়। নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অনেক অলৌকিক জিনিস দেওয়া হয়েছিল, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় অলৌকিক বিষয় হল পবিত্র কুরআন।

 

সহীহ বুখারী ও মুসলিমে আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবূ ত্বল্হা (রাঃ) উম্মু সুলায়মকে বললেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কন্ঠস্বর দুর্বল শুনেছি। আমি তাঁর মধ্যে ক্ষুধা বুঝতে পেরেছি। তোমার নিকট খাবার কিছু আছে কি? তিনি বললেন, হাঁ আছে। এই বলে তিনি কয়েকটা যবের রুটি বের করলেন। অতঃপর তাঁর একখানা ওড়না বের করে এর কিয়দংশ দিয়ে রুটিগুলো মুড়ে আমার হাতে গোপন করে রেখে দিলেন ও ওড়নার অপর অংশ আমার শরীরে জড়িয়ে দিলেন এবং আমাকে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট পাঠালেন।

 

রাবী আনাস বলেন, আমি তাঁর নিকট গেলাম। ঐ সময় তিনি কতক লোকসহ মসজিদে ছিলেন। আমি গিয়ে তাঁদের সামনে দাঁড়ালাম। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে দেখে বললেন, তোমাকে আবূ ত্বলহা পাঠিয়েছে? আমি বললাম, জি, হাঁ। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, খাওয়ার দাও‘আত দিয়ে পাঠিয়েছে? আমি বললাম, জি-হাঁ। তখন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সঙ্গীদেরকে বললেন, চল, আবূ ত্বলহা আমাকে দাও‘আত করেছে। আমি তাঁদের আগেই চলে গিয়ে আবূ ত্বলহা (রাঃ)-কে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আগমনের কথা শুনলাম। এতদশ্রবণে আবূ ত্বলহা (রাঃ) বলেন, হে উম্মু সুলাইম! নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সঙ্গী সাথীদেরকে নিয়ে আসছেন। তাঁদেরকে খাওয়ানোর মত কিছু আমাদের নিকট নেই। উম্মু সুলায়ম (রাঃ) বললেন, আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলই ভাল জানেন।

 

আবূ ত্বলহা (রাঃ) তাঁদেরকে স্বাগত জানানোর জন্য বাড়ি হতে কিছুদূর এগুলেন এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে দেখা করলেন এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবূ ত্বলহা (রাঃ)-কে সঙ্গে নিয়ে তার ঘরে আসলেন, আর বললেন, হে উম্মু সুলায়ম! তোমার নিকট যা কিছু আছে নিয়ে এসো। তিনি যবের ঐ রুটিগুলি হাযির করলেন এবং তাঁর নির্দেশে রুটিগুলো টুকরা টুকরা করা হল। উম্মু সুলায়ম ঘিয়ের পাত্র ঝেড়ে কিছু ঘি বের করে তরকারী হিসেবে উপস্থিত করলেন। অতঃপর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাঠ করে তাতে ফুঁ দিলেন অতঃপর দশজনকে নিয়ে আসতে বললেন। তাঁরা দশজন আসলেন এবং রুটি খেয়ে তৃপ্ত হয়ে চলে গেলেন। অতঃপর আরো দশজনকে আসতে বলা হল। তারা আসলেন এবং তৃপ্তি সহকারে রুটি খেয়ে চলে গেলেন। আবার আরো দশজনকে আসতে বলা হল। তাঁরাও আসলেন এবং পেট পুরে খেয়ে নিলেন। ঐভাবে উপস্থিত সকলেই রুটি খেয়ে তৃপ্ত হলেন। সর্বমোট সত্তর বা আশিজন লোক ছিলেন।

 

সহীহ মুসলিমের বর্ণনাই এসেছেঃ

অতঃপর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাতে হাত রাখলেন এবং আল্লাহর নাম স্মরণ করলেন। অতঃপর বললেন, দশজনকে ডাকো। তাদের ডাকলে তারা ঘরে ঢুকলো। তিনি বললেন, তোমরা বিসমিল্লাহ (আল্লাহর নামে) বলে খাওয়া শুরু করো। তারা আহার করলো। এভাবে আশিজনের সাথে এ রকম করলেন। সবশেষে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ঘরের লোকেরা খাবার খেলেন এবং কিয়দংশ রেখে গেলেন।

 

আল্লাহর বান্দাগণ এই ধরনের একটি ঘটনা জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) সাথে ঘটেছিল, বুখারী ও মুসলিম জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন তিনি বলেন, (যখন পরিখা খনন করা হচ্ছিল তখন আমি নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ভীষণ ক্ষুধার্ত অবস্থায় দেখতে পেলাম। তখন আমি আমার স্ত্রীর কাছে ফিরে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, তোমার কাছে কোন কিছু আছে কি? আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে দারুন ক্ষুধার্ত দেখেছি। তিনি একটি চামড়ার পাত্র এনে তা থেকে এক সা‘ পরিমাণ যব বের করে দিলেন। আমার বাড়ীতে একটা বাকরীর বাচ্চা ছিল। আমি সেটি যবহ করলাম। আর সে (আমার স্ত্রী যব পিষে দিল। আমি আমার কাজ শেষ করার সঙ্গে সঙ্গে সেও তার কাজ শেষ করল এবং গোশত কেটে কেটে ডেকচিতে ভরলাম। এরপর আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে ফিরে চললাম। তখন সে (স্ত্রী বলল, আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সহাবীদের নিকট লজ্জিত করবেন না। এরপর আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট গিয়ে চুপে চুপে বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা আমাদের একটি বাকরীর বাচ্চা যবহ করেছি এবং আমাদের ঘরে এক সা যব ছিল। তা আমার স্ত্রী পিষে দিয়েছে। আপনি আরো কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে আসুন। তখন নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উচ্চৈঃস্বরে সবাইকে বললেন, হে পরিখা খননকারীরা! জাবির খানার ব্যবস্থা করেছে। এসো, তোমরা সকলেই চল। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমার আসার পূর্বে তোমাদের ডেকচি নামাবে না এবং খামির থেকে রুটিও তৈরি করবে না। আমি (বাড়ীতে) আসলাম এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহাবা-ই-কিরামসহ আসলেন। এরপর আমি আমার স্ত্রীর নিকট আসলে সে বলল, আল্লাহ তোমার মঙ্গল করুন। আমি বললাম, তুমি যা বলেছ আমি তাই করেছি। এরপর সে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সামনে আটার খামির বের করে দিলে তিনি তাতে মুখের লালা মিশিয়ে দিলেন এবং বারাকাতের জন্য দু‘আ করলেন। এরপর তিনি ডেকচির কাছে এগিয়ে গেলেন এবং তাতে মুখের লালা মিশিয়ে এর জন্য বারাকাতের দু‘আ করলেন। তারপর বললেন, রুটি প্রস্তুতকারিণীকে ডাক। সে আমার কাছে বসে রুটি প্রস্তুত করুক এবং ডেকচি থেকে পেয়ালা ভরে গোশত বেড়ে দিক। তবে (উনুন হতে) ডেকচি নামাবে না। তাঁরা ছিলেন সংখ্যায় এক হাজার। আমি আল্লাহর কসম করে বলছি, তাঁরা সকলেই তৃপ্তি সহকারে খেয়ে বাকী খাদ্য রেখে চলে গেলেন। অথচ আমাদের ডেকচি আগের মতই টগবগ করছিল আর আমাদের

 

আটার খামির থেকেও আগের মতই রুটি তৈরি হচ্ছিল)।

 

দ্বিতীয় খুৎবা

আগের দুটি গল্পে আমাদের জন্য অনেক শিক্ষা, উপদেশ এবং ফলাফল রয়েছে, যা নিম্নরূপ: - নবীর সত্যতার প্রকাশ। আর তা এইভাবে যে, সামান্য খাদ্যের মধ্যে বরকত ও প্রাচুর্যের অলৌকিকতা প্রকাশিত হয়েছিল। সুতরাং, আবু তালহার ঘটনায়, আশি জন লোক অল্প খাবারে তৃপ্ত হয়েছিল এবং জাবিরের ঘটনায় এক হাজার লোক তৃপ্তির সাথে খেয়েছিল।

 

- দ্বিতীয় নিদর্শন হল যে, তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সংবাদ দিয়েছেন যে, এই অল্প পরিমাণ খাবার (এই সকল লোকের জন্য) যথেষ্ট হবে, যেমনটি কিছু রেওয়ায়েতে এসেছে।

 

- তৃতীয় নিদর্শন হলঃ কিছু হাদীস অনুসারে, তিনি আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহুকে বললেনঃ “আবু তালাহা কি আপনাকে পাঠিয়েছেন? (আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন:) আমি বললাম: হ্যাঁ, আপনি বলেছেন: খেতে? আমি (আনাস (রাঃ) বললামঃ হ্যাঁ।

 

- একটি শিক্ষা পাওয়া যায়: সাহাবায়ে কেরাম রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ব্যাপারে খুব চিন্তিত থাকতেন।

 

- একটি শিক্ষা পাওয়া যায়: উপহার পাঠানো মুস্তাহাব এমনকি তা তুচ্ছ হলেও, কারণ এটি ছোট হলেও, কিছুই না হওয়ার চেয়ে ভাল।

 

- একটি শিক্ষা রয়েছে: খাবারে আমন্ত্রিত ব্যক্তিকে তার অতিথিদের স্বাগত জানাতে বেরিয়ে আসতে হবে।

 

আরেকটি শিক্ষা হল: পরীক্ষা এবং আজমাইশ শুধুমাত্র সর্বোত্তম মানুষের জন্যই আসে।নবী (সাঃ) এবং তাঁর সাহাবীগণ ক্ষুধা ও অন্যান্য দুর্ভোগে ভোগেছেন। সহীহ বুখারীর বর্ণনাই এসেছেঃ আইমান (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জাবির (রাঃ)-এর নিকট গেলে তিনি বললেন, খন্দকের দিন আমরা পরিখা খনন করছিলাম। এ সময় একখন্ড কঠিন পাথর বেরিয়ে আসলে তারা নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে বললেন, খন্দকের ভিতর একটি  শক্ত পাথর বেরিয়েছে। তখন তিনি বললেন, আমি নিজে খন্দকে নামব। অতঃপর তিনি দাঁড়ালেন। আর তাঁর পেটে একটি পাথর বাঁধা ছিল। আর আমরাও তিন দিন ধরে অনাহারী ছিলাম। কোন কিছুর স্বাদই গ্রহণ করিনি।

 

আরেকটি দারস হচ্ছে: মানুষের উপস্থিতিতে, প্রয়োজনীয় জিনিসটি গোপনীয়ভাবে বলা উচিত।

 

• আরেকটি দারস পাওয়া যায় যে: নবী খুবই বিনয়ী ছিলেন এবং প্রচণ্ড ক্ষুধা ও তৃষ্ণা সত্ত্বেও তিনি সাহাবায়ে কেরামের সাথে কাজে অংশগ্রহণ করতেন।

 

• এছাড়াও যে: নবী তার সাহাবীদের ভাল যত্ন নিতেন।

 

আল্লাহর বান্দারা! নবী (সাঃ) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামের মহিমা স্পষ্ট। তবুও, তারা যে কষ্টের মধ্যে বসবাস করেছিলেন তার একটি ছোট্ট ঝলক। আল্লাহর এই নেয়ামতের মাহাত্ম্য আমাদের অন্তরে অনুভব করা আমাদের উপর ফরয, যেমন জীবিকার প্রাচুর্য এবং আরামের উন্নত অনেক মাধ্যম। এবং আপনার জিহ্বা দ্বারা আল্লাহর প্রশংসা ও ইবাদত প্রকাশ করতে অবহেলা করবেন না... এছাড়াও, কৃতজ্ঞতা সহকারে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করুন এবং তাঁর অসন্তুষ্টি এড়িয়ে চলুন, যেমন: নিআমত অপচয় করা করা এবং তাঁর নেয়ামতকে অবহেলা করা।

 

 





 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
شارك وانشر

مقالات ذات صلة

  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد
  • قصة نبوية (2) معجزات وفوائد: تكثير الطعام
  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد (باللغة الأردية)
  • قصة نبوية (2) معجزات وفوائد (باللغة الأردية)
  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد (باللغة الهندية)
  • قصة نبوية (2) معجزات وفوائد: تكثير الطعام (باللغة الهندية)
  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد (خطبة) باللغة الإندونيسية
  • قصة نبوية (2) معجزات وفوائد: تكثير الطعام (خطبة) باللغة الإندونيسية
  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد - باللغة البنغالية
  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد (خطبة) - باللغة النيبالية
  • قصة نبوية (2) معجزات وفوائد: تكثير الطعام (خطبة) - باللغة النيبالية

مختارات من الشبكة

  • خطبة: هدايات من قصة جوع أبي هريرة رضي الله عنه(مقالة - آفاق الشريعة)
  • قصة فيها عبرة (الأصمعي والبقال)(مقالة - ثقافة ومعرفة)
  • في عيادة الطبيب ( قصه قصيرة )(مقالة - حضارة الكلمة)
  • قصه حدثت للدكتور عبدالرحمن العشماوي(مقالة - آفاق الشريعة)
  • الهجرة النبوية والأمل(مقالة - آفاق الشريعة)
  • البشرة الجافة والتشققات الجلدية في السنة النبوية(مقالة - موقع د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر)
  • الهجرة النبوية: دروس وعبر (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • القيم النبوية في إدارة المال والأعمال (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • الاتجاهات المعاصرة في علم السيرة النبوية: المناهج والتحديات والآفاق (WORD)(كتاب - مكتبة الألوكة)
  • العناية بالقدمين في السنة النبوية(مقالة - موقع د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر)

 



أضف تعليقك:
الاسم  
البريد الإلكتروني (لن يتم عرضه للزوار)
الدولة
عنوان التعليق
نص التعليق

رجاء، اكتب كلمة : تعليق في المربع التالي

مرحباً بالضيف
الألوكة تقترب منك أكثر!
سجل الآن في شبكة الألوكة للتمتع بخدمات مميزة.
*

*

نسيت كلمة المرور؟
 
تعرّف أكثر على مزايا العضوية وتذكر أن جميع خدماتنا المميزة مجانية! سجل الآن.
شارك معنا
في نشر مشاركتك
في نشر الألوكة
سجل بريدك
  • بنر
  • بنر
كُتَّاب الألوكة
  • أهالي قرية شمبولات يحتفلون بافتتاح أول مسجد بعد أعوام من الانتظار
  • دورات إسلامية وصحية متكاملة للأطفال بمدينة دروججانوفسكي
  • برينجافور تحتفل بالذكرى الـ 19 لافتتاح مسجدها التاريخي
  • أكثر من 70 متسابقا يشاركون في المسابقة القرآنية الثامنة في أزناكاييفو
  • إعادة افتتاح مسجد تاريخي في أغدام بأذربيجان
  • ستولاك تستعد لانطلاق النسخة الثالثة والعشرين من فعاليات أيام المساجد
  • موافقة رسمية على مشروع تطويري لمسجد بمدينة سلاو يخدم التعليم والمجتمع
  • بعد انتظار طويل.. وضع حجر الأساس لأول مسجد في قرية لوغ

  • بنر
  • بنر

تابعونا على
 
حقوق النشر محفوظة © 1447هـ / 2025م لموقع الألوكة
آخر تحديث للشبكة بتاريخ : 2/2/1447هـ - الساعة: 11:46
أضف محرك بحث الألوكة إلى متصفح الويب